Header Ads

Header ADS

পেলে এবং অফসাইড কথন।

১৮৬৩ সালে সর্বপ্রথম অফসাইড চালু করা হয়। ১৮৭২ সালে সর্বপ্রথম অফিসিয়াল ম্যাচে অফসাইডের প্রচলন করা হয়। এসময় অফসাইডের নিয়ম ছিল- প্রতিপক্ষের তিনজন খেলোয়াড় সামনে থাকতে হত (গোলকিপার)। যদি তিনজনের কম হত তাহলেই আফসাইড। অর্থাৎ যদি সামনে একজন খেলোয়াড় এবং গোলকিপার থাকত তাহলেও অফসাইড ধরা হত।Image may contain: people playing sport
সেই অফসাইডের নিয়ম চলতে থাকে ১৯২৫ সাল পর্যন্ত। এরপর নিয়মে সামান্য কিছু পরিবর্তন আসে। যা চলতে থাকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত। এই পরিবর্তন ছিল সামনে অন্তত দুজন খেলোয়াড় থাকতে হত (গোলকিপার সহ)।১৯৯০ সালে অফসাইডের রুলসে আরও কিছু পরিবর্তন আসে যেট এখনো চলতেছে।
তবে এর মাঝে বিভিন্ন সময়ে যেমন- ২০০৫ সালে এবং ২০০৯ সালে অফসাইডের রুলসে কিছু কিছু পরিবর্তন আসে।সে হিসেবে দেখা যায়, বর্তমান সময়ের অফসাইডের তুলনায় আগের অফসাইডও কোন অংশেইকম শক্তিশালী ছিল না। বরং সেই সময়ে অফসাইড রুলস আরও কঠিনই ছিল। কেননা, গোলকিপার সহ তিনজন এবং ১৯২৫ সালের পর গোলকিপার সহ দুজন খেলোয়াড় সামনে না থাকলেই অফসাইডের বাশি বাঁজানো হত।
বর্তমান ফুটবল অর্থাৎ আধুনিক ফুটবলে সুযোগ সুবিধা বেশি যেটা পূর্বের ফুটবলে ছিল না। সে সময় ফুটবলও বর্তমান ফুটবলের মত এত উন্নত প্রযুক্তিরও ছিল না।একই সাথে বর্তমান সময়ে রেফারিদের কাজও অনেক সহজ হয়ে গেছে যেটা আগে কঠিন ছিল।
তারপরও মেসির পায়েসখোর কিছু আবাল বলে বেড়াচ্ছে পেলের যুগে অফসাইড ছিলো না।পেলের সব গোলই অফসাইড থেকে

No comments

Theme images by piskunov. Powered by Blogger.