আজকের জেনারেশন যেগুলা চিনবেনা
সেকালে (তো বটেই, আজও), গ্রাম বাংলার
রাস্তায় কোনো স্ট্রিট লাইটের বালাই থাকতো
না।
খানাখন্দে ভরা অপরিসর মাটির রাস্তায় রাতের
অন্ধকারে সাইকেল চালানো খুবই বিপজ্জনক
ছিল।
ভরসা ছিল ডায়নামো নামে একটা যন্ত্রের।
সাইকেলের সামনের বা পিছনের চাকায় লাগানো
হত এই ডায়নামো।
টায়ারের সংগে সামান্য ঘর্ষনে ঘুরত সেই
ডায়নামোর একটা গোলাকার অংশ।
যা বিজ্ঞানের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক শক্তি
সূত্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতো।
সাইকেলের হ্যান্ডেলে সামনের দিকে
লাগানো একটা গোলাকার ধাতব আধারে রাখা
ছোট্ট বাল্ব সাইকেলের চাকা ঘুরতে শুরু
করলেই জ্বলে উঠত, আর তার আলো কাচের
ভিতর দিয়ে বের হয়ে সামনে রাস্তার কিছু অংশ
আলোকিত হয়ে উঠত।
ডায়নামোর প্রয়োজন অনেক দিন আগেই
ফুরিয়েছে।
একমাত্র কোনো সংগ্রাহকের সংগ্রহশালায় তার
দেখা মিলতে পারে।
তাই, তার সমন্ধে বর্তমান প্রজন্মের কারোর
জানার কথাও নয়।
সংগৃহীত
রাস্তায় কোনো স্ট্রিট লাইটের বালাই থাকতো
না।
খানাখন্দে ভরা অপরিসর মাটির রাস্তায় রাতের
অন্ধকারে সাইকেল চালানো খুবই বিপজ্জনক
ছিল।
ভরসা ছিল ডায়নামো নামে একটা যন্ত্রের।
সাইকেলের সামনের বা পিছনের চাকায় লাগানো
হত এই ডায়নামো।
টায়ারের সংগে সামান্য ঘর্ষনে ঘুরত সেই
ডায়নামোর একটা গোলাকার অংশ।
যা বিজ্ঞানের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক শক্তি
সূত্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতো।
সাইকেলের হ্যান্ডেলে সামনের দিকে
লাগানো একটা গোলাকার ধাতব আধারে রাখা
ছোট্ট বাল্ব সাইকেলের চাকা ঘুরতে শুরু
করলেই জ্বলে উঠত, আর তার আলো কাচের
ভিতর দিয়ে বের হয়ে সামনে রাস্তার কিছু অংশ
আলোকিত হয়ে উঠত।
ডায়নামোর প্রয়োজন অনেক দিন আগেই
ফুরিয়েছে।
একমাত্র কোনো সংগ্রাহকের সংগ্রহশালায় তার
দেখা মিলতে পারে।
তাই, তার সমন্ধে বর্তমান প্রজন্মের কারোর
জানার কথাও নয়।
সংগৃহীত

No comments